1. admin@durantoprokash.com : admin :
শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৩:৪৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
নৌকার মাঝি পরিবর্তন করতে হলে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে, নজরুল ইসলাম দুলাল ঝিনাইদহে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস পালিত হীরক রাজার মতো আপনাদেরও শেষ পরিণতি হবে: মির্জা আব্বাস ঝিনাইদহে প্রয়াত যুবদল নেতা নুরুল হক মুকুলের স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল ঝিনাইদহে বিএনপির সমাবেশ অনুষ্ঠিত আমাদের সমাজের শিশু ও শিশুর শিক্ষা ঝিনাইদহে সাংবাদিক সাদ্দাম হোসেনের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন চোরের উৎপাত থেকে বাঁচতে ব্যবসায়ী ও গ্রামবাসীর মানববন্ধন ঝিনাইদহ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এর বিরুদ্ধে দুর্নীতি, আর্থিক অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ ঝিনাইদহে বিএনপি-জামায়াতের নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে আ.লীগের বিক্ষোভ

ক্যাপ্টেন আমেরিকার প্রস্তাব পেয়ে বলেছিলেন, ‘না, থাক’

অনলাইন ডেস্ক:
  • Update Time : সোমবার, ১৪ জুন, ২০২১
  • ৩৫৪ Time View

৪০ পুরো করে গতকাল ৪১–এ পা দিলেন ক্রিস ইভানস। স্বনামে যাঁরা তাঁকে চেনেন না, তাঁরা ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা’ হিসেবে অন্তত তাঁকে চিনবেন। অনেক কিছুই দিয়েছে তাঁকে এই চরিত্র। অথচ প্রথম যখন এই চরিত্র করার প্রস্তাব পেয়েছিলেন, বলেছিলেন, ‘না, থাক।’

আর এখন ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা’ বা স্টিভ রজার্স চরিত্রে ক্রিস ছাড়া অন্য কাউকে মেনে নেওয়া ভক্তদের জন্য প্রায় অসম্ভব। ‘দ্য ফ্যালকন অ্যান্ড দ্য উইন্টার সোলজার’ টিভি সিরিজে যখন ওয়াইট রাসেল চরিত্রটি করেন, ফুঁসে উঠেছিলেন দর্শকেরা। যদিও তাঁরা জানতেন, এ চরিত্রে তিনি সাময়িক। তবু তাঁরা অনলাইনে ‘নট মাই ক্যাপ’ (সে আমার ক্যাপ্টেন না) প্রচারণা শুরু করেন। আর এখন সেই জায়গা নিয়েছেন স্যাম উইলসন আর মোটামুটি গ্রহণযোগ্যতাও পেয়ে গেছেন। কেননা, দেখতে তিনি অনেকটা স্টিভেরই মতো। তবে তারপরও ক্যারিশম্যাটিক উপস্থিতি, বিশ্বাসযোগ্য অভিনয় ও চরিত্রায়ণের জন্য আদর্শ ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা’র সম্মান ক্রিস ইভানসই পাবেন।

অথচ চরিত্রটা যখন ক্রিসকে দেওয়া হয়, প্রস্তাবটা তাঁর কাছে অতটা লোভনীয় মনে হয়নি। তার ওপর আবার ছবির প্রযোজক মার্ভেল স্টুডিওর সঙ্গে তাঁর দীর্ঘ চুক্তিতে যেতে হতো। তখন তিনি ‘জনি স্ট্রর্ম’ বা ‘হিউম্যান টর্চ’ চরিত্রটি করছিলেন। ‘হিউম্যান টর্চ’ হিসেবে ‘ফ্যান্টাস্টিক ফোর’ ও ‘ফ্যান্টাস্টিক ফোর: রাইজ অব দ্য সিলভার সার্ফার’ ছবি দুটিতে কাজ করেছিলেন তিনি।

যদিও ছবি দুটি ও ক্রিসের অভিনয় দর্শক–সমালোচকের মন জয় করতে পারেনি। সেই কারণেই কি না, কে জানে, ক্যাপ্টেনের প্রস্তাবটাও ক্রিসের ভালো লাগেনি। সে কারণে প্রস্তাব পেয়ে রাজি হননি তিনি। ভেবেছিলেন, এত সমালোচনার পর আবার সুপারহিরো! তা ছাড়া ‘ক্যাপ্টেন’ সিরিজে যুক্ত না হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল, ছয়টি ছবিতে একসঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হতে হবে। মার্ভেলের সঙ্গে প্রায় এক দশক লেগে থাকতে হবে। একজন অভিনেতার জন্য এ এক ক্লান্তিকর ও সম্ভাবনা বিনাশী ব্যাপার!
হলিউড রিপোর্টারের অ্যাওয়ার্ড চ্যাটার পডকাস্টের এক পর্বে এ প্রসঙ্গে কথা বলেছিলেন ক্রিস। ‘ক্যাপ্টেন’ হিসেবে প্রস্তাব পাওয়ার পর তিনি বলেছিলেন, ‘দাঁড়াও, একটু ভেবে নিই। ভাবলাম, এ তো রীতিমতো প্রলোভন! আবার জীবনের পথে এক রকম কাঁটার মতো। আমাকে জেগে উঠতে হবে, নিজের জীবনের নিয়ন্ত্রণটা নিজের হাতেই রাখতে হবে। ফলে এসব চুক্তিতে যাওযা যাবে না। বললাম, ধন্যবাদ, বাদ দেন।’ কিন্তু অমরত্ব জোর করে তাঁর পকেটে ঢুকে গেল। মার্ভেল স্টুডিওর প্রধান ভীষণ পীড়াপীড়ি শুরু করলেন, ইভানসও রাজি না হয়ে পারলেন না।
‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা: দ্য ফার্স্ট অ্যাভেঞ্জার’ মুক্তির পর এক সাক্ষাৎকারে ইভানস জানিয়েছিলেন, ছবিটায় যুক্ত হওয়ার পর তাঁকে রীতিমতো থেরাপি নিতে হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘স্টিভ রজার্সের ভূমিকাটা জানার পর আমি আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলাম। চুক্তি মেনে কাজ করতে গেলে তো আমার দৈনন্দিন জীবন এলোমেলো হয়ে যাবে। ছয়টি সিনেমা, মানে প্রায় ১০টা বছর! অভিনয় করতে ভালোবাসি সেটা ঠিক, কিন্তু আমি তো বড় তারকা হতে এত বদ্ধপরিকর ছিলাম না। ভেবেছিলাম, ছয় ছবির চুক্তি থেকে যখন খুশি বের হয়ে যাওয়া যাব, সেটাও সম্ভব নয়।’
‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা: দ্য ফার্স্ট অ্যাভেঞ্জার’–এর সিকুয়েল ‘দ্য উইন্টার সোলজার’, ‘সিভিল ওয়্যার’সহ চারটি অ্যাভেঞ্জার্স ছবিতে অভিনয় করেছেন ইভানস। বলা বাহুল্য, চরিত্রটিকে নতুন জীবন দিয়েছেন তিনি। সূত্র: ই–অনলাইন ও ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© দুরন্ত প্রকাশ কর্তৃক সর্বস্বত্ত্ব সংরক্ষিত ২০২০ ©
Theme Customized BY WooHostBD