1. admin@durantoprokash.com : admin :
শনিবার, ১০ জুন ২০২৩, ০৩:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
নরসিংদীর ঘোড়াশালে পারবত ট্রেনের ধাক্কায় অজ্ঞাত এক নারীর মৃত্যু কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ কার্যনির্বাহী কমিটির বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত গাজীপুরের টেলিভিশন সাংবাদিক ক্লাবের উদ্যোগে সাংবাদিকদের উপর হামলার প্রতিবাদে মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ ও আড়াই হাজারের দুই কারখানায় অগ্নিকান্ড ভূমিস্বত্ব হয়েছে ২৪ নং চৌড়া নয়াবাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত ৫০০ নবজাতককে হত্যা করে খেয়েছিলেন এই মানুষখেকো শৈলকুপায় একা মাদ্রাসা অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা সভাপতি ও ক্যাশিয়ারের বিরুদ্ধে বেতন ভাতা আটকে রাখার অভিযোগ সাংবাদিক রঘুনাথ খাঁর মুক্তির দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন আর্জেন্টিনাকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় ব্রাজিলের

ডিগ্রী নেই তবুও চক্ষু চিকিৎসক

স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহঃ
  • Update Time : শনিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২১
  • ২৭৯ Time View
চক্ষু চিকিৎসার উপর প্রাতিষ্ঠানিক কোন ডিগ্রী নেই। নেই কোন সার্টিফিকেট। অথচ এরা চক্ষু চিকিৎসক। মানব দেহের অতি প্রযোজনীয় ও গুরুত্বপুর্ন অঙ্গ এরা চিকিৎসা করছেন প্রতিদিন। সময়ে সময়ে করছেন অপারেশন। এ সব কথিত চিকিৎসকের অপচিকিৎসায় অনেকে চিরতরে অন্ধ হচ্ছেন। ঝিনাইদহ জেলার কোটাঁদপুর কলেজ মোড়ে প্রাথমিক চক্ষু রোগ নিরাময় কেন্দ্র ও মেইন স্ট্যান্ড থেকে পোস্ট অফিস মোড়ে যেতে প্রাথমিক চক্ষু চিকিৎসা কেন্দ্র দুটিতে ‘কদম আলীর ডিগ্রী নাই’ জাতীয় দুই ব্যক্তি চিকিৎসক দিয়ে যাচ্ছেন। প্রাথমিক চক্ষু রোগ নিরাময় কেন্দ্র রোগী দেখেন ডাঃ সুমন কুমার বালা। আর প্রাথমিক চক্ষু চিকিৎসা কেন্দ্র রোগী দেখেন মনিরুজ্জামান। তথ্য নিয়ে জানা গেছে, সুমন কুমার বালা প্যারামেডিকেল পড়ে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ৩ মাসের ট্রেনিং নিয়েছেন। অন্যদিকে মনিরুজ্জামান খুলনার শিরোমনি হাসপাতালে ডাক্তারের সহকারী হিসাবে চাকরি করতে গিয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। মনিরুজ্জামানের কোন একাডেমিক ডিগ্রী নেই। এই দুটি চক্ষু চিকিৎসা কেন্দ্রের বিজ্ঞাপণ দেওয়া ক্যাবল লাইনে। সেখানে প্রচার করা হয় বিনা অপারেশনে চোখের ছানি অপসারণসহ চটকদার বিজ্ঞাপণ। তারা প্রতিদিন একেক জন ৫০ জন করে রোগী দেখেন। ১০০ টাকার ভিজিটে দেন প্রেসক্রিপশন। বিষয়টি নিয়ে ঝিনাইদহ চক্ষু পূণর্বাসন কেন্দ্র ও চক্ষু হাসপাতালের প্রধান চিকিৎসক ডাঃ শেখ আব্দুল হালিম জানান, হেলথ এসিসট্যান্ট কিভাবে প্রেসক্রিপশন লেখে আমার জানা নেই। চোখ একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। সামন্য ভূলে মারাত্বক ক্ষতি হতে পারে। কোটচাঁদপুরের প্রাথমিক চক্ষু চিকিৎসা কেন্দ্রের ডাক্তার মনিরুজ্জামান বলেন, আমি ১১ বছর শিরোমনি হাসপাতালে চাকরি করেছি। ডাক্তারের সাথে কাজ করেছি। সেই অভিজ্ঞতার আলোকেই রোগী দেখি। কোন সমস্যা হয় না। ঝিনাইদহ সিভিল সার্জন আমার বিষয়ে জানেন। ডাঃ সুমন কুমার বালা বলেন, আমি প্যারামেডিকেল থেকে ৪ বছরের ডিপ্লোমা করেছি। ট্রেনিং নিয়েছি। আমি এখানে চাকরি করি। আমার সার্টিফিকেট যা আছে সব সঠিক। কিছুতো একটা করতে হবে। আমি এখানে চাকরি করি। তথ্য নিয়ে জানা গেছে, কোটচাঁদপুরের কলেজ স্ট্যান্ডে প্রাথমিক চক্ষু রোগ নিরাময় কেন্দ্রের মালিক ভুমি অফিসের কর্মচারী। ঝিনাইদহ সিভিল সার্জন ডাঃ সেলিনা বেগম জরুরী জুম মিটিংয়ে থাকায় তিনি বক্তব্য দিতে পারেন নি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© দুরন্ত প্রকাশ কর্তৃক সর্বস্বত্ত্ব সংরক্ষিত ২০২০ ©
Theme Customized BY WooHostBD